চমেক হোস্টেলে রাতভর শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় ৭ ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার - মুক্ত আকাশ
    মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৫১ পূর্বাহ্ন
    শিরোনাম:
    গাজায় পানি সরবরাহ বন্ধ করে ফিলিস্তিনিদের বসতভিটা ছাড়তে বাধ্য করছে ইসরায়েল সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করা হচ্ছে: তারেক রহমান গণঅভ্যুত্থানে হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া গুলীতে শহীদ হন লক্ষীপুরের শ্রমজীবী শাওন মুক্তিযুদ্ধ ও অভ্যুত্থানের চেতনায় এগিয়ে যেতে চায় সরকার: প্রধান উপদেষ্টা দেশে জরুরি অবস্থা জারির বিষয়টি সম্পূর্ণ গুজব: স্বরাষ্ট্র সচিব আশুলিয়া ৪৬ আন্দোলনকারীর গুলিবিদ্ধ লাশ পোড়ানোর প্রতিবেদন ট্রাইবুনালে পৌঁছেছে একনেক প্রকল্পের জন্য ২১ হাজার কোটি টাকার ১৫ প্রকল্প অনুমোদন ৭১ এর সঙ্গে ২০২৪কে একই কাতারে আনা সমুচিত নয়: সালাহউদ্দিন আহমেদ এরদোগানের পদত্যাগের দাবিতে বিরোধী দলের আন্দোলন উওাল তুরস্কের ইস্তাম্বুল হাসিনার বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের ক্ষোভের সম্পর্কে ভারত অবগত ছিলেন

    চমেক হোস্টেলে রাতভর শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় ৭ ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার

    • Update Time : শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩
    • ৩৬ Time View

    ডেস্ক রিপোর্ট:  চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) ছাত্রাবাসে চার শিক্ষার্থীকে শিবির সন্দেহে নির্যাতনের ঘটনায় ছাত্রলীগের সাত নেতাকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) কলেজের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহেনা আক্তার।

    বহিষ্কৃত সাতজনের মধ্যে- ৫৯ ব্যাচের অভিজিৎ দাশকে তিন বছর, ৫৯ ব্যাচের রিয়াজুল ইসলাম, ৬২ ব্যাচের সাজু দাশ ও সৌরভ দেবনাথকে দুই বছর, জাকির হোসেন, মাহিন আহমেদ এবং ইব্রাহিম খলিলকে দেড় বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।

    বহিষ্কৃত সকলেই শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। ইব্রাহিম খলিল ছাড়া বাকি ছয়জনের বিরুদ্ধে এর আগেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল। তবে, কিছুদিন পর আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের শাস্তি মওকুফ করা হয়।

    চমেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহেনা আক্তার বলেন, ফেব্রুয়ারিতে হোস্টেলে যে ঘটনা ঘটেছিল, তার পরিপ্রেক্ষিতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। তদন্ত প্রতিবেদনে সেই কমিটির দেয়া সুপারিশেই সাতজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতদের ক্যাম্পাস ও হোস্টেলে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, গত ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে কলেজ থেকে বহিষ্কৃত কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা ৬২ ব্যাচের ৪ শিক্ষার্থীকে হল থেকে ডেকে নিয়ে পৃথক কক্ষে মারধর করেন। পুলিশের সহযোগিতায় পরেরদিন দুপুরে দুই শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করে কলেজ প্রশাসন। বাকি দুইজনকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয় মারধরকারীরা।

    মারধরের শিকার চারজন হলেন ৬২ ব্যাচের জাহিদ হোসাইন ওয়াকিল, এম এ রায়হান, মোবাশ্বির হোসেন শুভ্র এবং সাকিব হোসেন। এদের মধ্যে সাকিব হোসেন এবং জাহিদ হোসাইন ওয়াকিলকে প্রথমে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। অবস্থার উন্নতি হলে ১৯ ফেব্রুয়ারি অভিভাবকরা তাদের বাড়িতে নিয়ে যান।

    Please Share This Post in Your Social Media

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    More News Of This Category
    © সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
    ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: CloudVai-ক্লাউড ভাই