দেশে ফেরার পর বিয়ে করার কথা ছিলো ইউক্রেনে নিহত বাংলাদেশী নাবিকের - মুক্ত আকাশ
    বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ১২:৪০ অপরাহ্ন
    শিরোনাম:
    বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে সরাসরি এড়িয়ে যায় মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলের সাথে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শুরু চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী ১৭ মামলার আসামি সাজ্জাদের স্ত্রীর সংখ্যা ২৫ যুদ্ধ বিরতির মধ্যেই ঘরে ফেরা ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের হামলা ফ্যাসিস্ট হাসিনার নামে বেনামে আরও ৩১ ব্যংকে হিসাব জব্দের নির্দেশ ভারতীয় করোনার টিকা আমদানি করে ২২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে উপদেষ্টারা গনঅভ্যুত্থান নিয়ে বিভাজনরেখা তৈরি করছেন: রিজভী বাংলাদেশে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে প্রধান উপদেষ্টাকে জানিয়েছে চীন পুলিশকে অবহেলা করে কিংবা পাশ কাটিয়ে গিয়ে দেশ গড়তে পারবো না ডিবি হেফাজতে নিহত শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে

    দেশে ফেরার পর বিয়ে করার কথা ছিলো ইউক্রেনে নিহত বাংলাদেশী নাবিকের

    • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৩ মার্চ, ২০২২
    • ৫৩ Time View

    রাশিয়ার চলমান আগ্রাসনের মধ্যে ইউক্রেনে আটকে থাকা বাংলাদেশি জাহাজ ‘বাংলার সমৃদ্ধি’তে রকেট হামলায় জাহাজের থার্ড ইঞ্জিনিয়ার মো. হাদিসুর রহমান (৩৩) নিহত হয়েছেন।

    বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) সকালে নিহতের চাচা বেতাগী উপজেলা চেয়ারম্যান মাকসুদুর রহমান ফোরকান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে ইউক্রেনের স্থানীয় সময় বুধবার (২ মার্চ) ভোর ৫টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। তবে বাংলাদেশ সময় বুধবার (২ মার্চ) রাত ১০টার পর ইউক্রেন থেকে ওই জাহাজে থাকা নাবিকরা হাদিসুর রহমানের বাড়িতে ফোন করে তার নিহতের খবর জানায়।

    নিহত মো. হাদিসুর রহমান (৩৩) বরগুনার বেতাগী উপজেলার ৩ নম্বর হোসনাবাদ ইউনিয়নের বাসিন্দা।

    জানা গেছে, বাংলাদেশ সময় বুধবার (২ মার্চ) রাত ৯টা ২৫ মিনিটে ইউক্রেনের বন্দরে থাকা পণ্যবাহী জাহাজ ‘বাংলার সমৃদ্ধি’তে রকেট হামলা চালানো হয়। এ সময় জাহাজের থার্ড ইঞ্জিনিয়ার মো. হাদিসুর রহমান অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান। অন্যদিকে বাকি ২৮ জন নিরাপদে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির কমান্ড্যান্ট সাজিদ হুসাইন।

    তাগী উপজেলা চেয়ারম্যান মাকসুদুর রহমান ফোরকান বলেন, আমার চাচাতো ভাই মাদরাসাশিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদারের ছেলে হাদিসুর। চার ভাই-বোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। চট্টগ্রাম মেরিন একাডেমি থেকে লেখাপড়া করে বাংলার সমৃদ্ধি জাহাজের থার্ড ইঞ্জিনিয়ার পদে যোগ দেন তিনি।

    তিনি বলেন, পারিবারিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, এবার বাড়ি ফিরলে হাদিসুরের বিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু তার আগেই সব শেষ হয়ে গেল। আমরা এখন দুশ্চিন্তায় আছি হাদিসুরের মরদেহ দেশে কীভাবে আনব। যুদ্ধের কারণে যেখান থেকে জাহাজই বের হতে পারছে না।

    তিনি আরও বলেন, আজ বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) সকালে জেলা প্রশাসকের কাছে যাব, মরদেহ দেশে আনার বিষয়ে সহযোগিতা চাইব।

    Please Share This Post in Your Social Media

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    More News Of This Category
    © সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
    ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: CloudVai-ক্লাউড ভাই