রোববার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় সেতুটি ভেঙে পড়ে।
আনন্দবাজারের তথ্যমতে, সংস্কারের জন্য দীর্ঘ ৭ মাস সেতুটি বন্ধ থাকার পর গত ২৬ অক্টোবর জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়। কিন্তু খুলে দেওয়ার পাঁচ দিনের মাথায় সেতুটি ভেঙে পড়ে। দুর্ঘটনার সময় অন্তত ৫০০ মানুষ সেতুর উপরে ছিলেন। সেতুর উপরে দাঁড়িয়ে অনেকেই লাফালাফি করতে থাকেন। এরপরেই সেতুটি হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। এতে বহু মানুষ আহত হয়েছেন। নিখোঁজদের উদ্ধারে কাজ চলছে।
জানা গেছে, সেতুটি জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়ার আগে প্রশাসনের কাছ থেকে সবুজ সংকেত নেওয়া হয়নি। পরীক্ষা করে সেতুর ফিটনেস সার্টিফিকেটও নেওয়া হয়নি। দুর্ঘটনার জন্য এই গাফিলতিকে দয়ী করছেন অনেকেই।
Leave a Reply